- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
গভীর রাতে মামীর সাথে খেলা- বাকি অংশ⬇️
লাগলাম মামির কথা মা ও মামি মিলে বাসন ও কাপড় পরিষ্কার করতে লাগলো , মামাও কাজে চলে গেল , ছোট বোনটা চলে গেল স্কুলে ,দুপুর গরাতেই সবাই স্নান করে ঘুমিয়ে পড়লাম , টানা দুই ঘন্টা ঘুমের পর চোখ খোলে দেখি মা পাশের বাড়ির তে ঘুরতে গেছে এবং মামি টিভি দেখছে , তখন বাজে বিকেল 4 টা , বুঝলাম যে সবার দুপুরের খাওয়া দাওয়া শেষ , শুধু আমিই বাকি , আমি ঘুম থেকে উঠে গেছি দেখে মামি বলে ওঠে খাবারের কথা , আমি বসে পরি খেতে , খেতে বসে আমার মনে পরে যায় সকালের কথা , তাই আমি মামির দু*ধ গুলি না দেখার আপ্রান চেষ্টা করতে থাকি, ভেবেছিলাম মামি এখন একটু ভালো ফিটেট নাইটি পরবে কিন্তু যা ভাবলাম তার পুরু উল্টো হল , মামি সকালের তুলনায় আরো ঢোল ঢুলে ও পাতলা নাইটি পড়েছিল , মামীর ডাবরা ডাবরা দু*ধ ব্রা থাকা সত্বেও স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছিল , যেন এখনই বেরিয়ে আসবে , সকালে তবু দু*ধ গুলো এত একটা দেখা যাচ্ছিল না কিন্তু এখন তো সকালের চেয়েও বেশি দেখা যাচ্ছে , দু*ধ গুলি দেখে আমার ইচ্ছে করছিল এখনি টিপে ধরে চু*ষতে থাকে , কিন্তু নিজেকে আটকালাম , তবে যাই হোক ঘরে আমি আর মামি একা থাকায় , বিনা কোনো লজ্জায় আমি এক দৃষ্টে তাকিয়ে রইলাম , ভয় হওয়া সত্ত্বেও ,আচমকা আমি বুঝতে পারি যে মামি কিছু একটা সন্দেহ করে ফেলেছে , মামি আড় চোখে আমাকে দেখতে থাকে , কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় যে , বোঝার সত্ত্বেও মামি নিজের দু*ধ ঢাকলো না বরং দুষ্টুমির নজরে আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো কিছুক্ষণ
এই ভাবেই ২ দিন কেটে যায় , মামি দেখাতো আর আমি দেখতাম ( মামি বুঝলো নাকি বুঝলো না সেটা অজানা ) , মামির এইসব দেখে কাম রস বের করার অনেক ইচ্ছে হত , কিন্তু মামার বাড়িতে থাকায় পারলাম না, যদি কেউ দেখে ফেলে ,
যেহেতু মামা দিনমজুর ছিল, আর্থিক অবস্থা ও তেমন ভালো ছিল না তাই তাদের ঘরে শুধু একটা মাত্রই খাট ছিল , খাটে সবাই ঘুমাতে পারবে না বলে , রাতে আমি মা এবং ছোট বোন খাটে ঘুমাতাম এবং অন্যদিকে মামা মামি মাটিতে ঘুমাতো বিছানা করে
মোটামুটি তিন দিন মামার বাড়িতে থেকে এবার যাওয়ার পালা , যাওয়ার কথা আগে থেকে না বলায়, মামা মামি হঠাৎ চমকে উঠে,
মামি – আরো ১-২ দিন থেকে যাও, বাড়িতে তো তেমন কোন কাজ নেই�মা – নয়নের বাবা বাড়িতে একা , রান্নাবান্না ও তেমন করতে পারেন ,�মামি – এক দুই দিন আরো থাকলে তেমন কিছু হবে না�মা – তিন দিন তো থেকেছি , আর থাকা যাবে না ,�মামি – তাহলে নয়ন এক দুদিন আরো থাকবে ,�মা – ও থাকতে চাইলে থাকতে পারে ,�মামি – হে হে ও আরো এক দুদিন আমাদের বাড়িতে থাকবে
আমি কিন্তু কিন্তু করলেও মনে মনে আনন্দও হচ্ছিল এটা ভেবে যে আরো এক দুদিন মামির কামুকি শ*রীরটা দেখতে পারবো, আর যদি ভগবান সহায় হয় তাহলে আরো বড় কোন ঘটনা ঘটাতে পারবো , এই ভেবে ভেবে আমি মনে মনে অনেক খুশি হলাম ,
সন্ধ্যা নাগাদ মা বাড়িতে চলে গেল , আমি মামা-মামি এবং আমার ছোট মামাতো বোন মিলে লুডু খেলতে লাগলাম এবং আড্ডা দিতে লাগলো সময় কাটানোর জন্য, এমন অবস্থাতেও আপনার নজর বারবার মামির দিকেই যাচ্ছিল , মামিও আমার দিকে আড় চোখে তাকাচ্ছিল ,�রাত বারোটা নাগাদ আমরা খাবার-দাওয়া শেষ করে ঘুমতে গেলাম , আজ মা না থাকায় আমি আর ছোট বোন খাটে শুয়ে পড়লাম , মামা মাটিতে বিছানা করে শুলো , কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই বুঝতে পারলাম যে মামি অসুস্থতার বাহানা দিয়ে খাটে শুয়ে পরলো , এটা যেনে আমি মনে মনে অনেক খুশি হয়েছিলাম কিন্তু এই খুশি বেশিক্ষণ রইলো না কারণ আমার আর মামির মাঝখানে ছোট বোন শুয়েছে বলে , আমার সব আশা ভেঙ্গে গেল, যাইহোক এটাই স্বাভাবিক , এসব কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুম লেগে গেল বুঝতেই পারলাম না ,
কিন্তু আধ রাতে একটা আশ্চর্যকর বিষয়, রাত প্রায় 2 টা নাগাদ আমার হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেল , উঠে দেখলাম যে ছোট বোন আমার আর মামি মাঝখানে নেই , উল্টো মামি আমার আর ছোট বোনের মাঝখানে শুয়ে আছি , অর্থাৎ মামি আমার পাশে এসে শুয়েছিল , কিছুই বুঝতে পারলাম না , তবে মনে মনে অনেক খুশি হলাম ,তারপর আমি সুযোগে সৎ ব্যবহার করে আলতো ভাবে মামীর পা*ছার সাথে আমার বা*ড়াটা ঘষতে লাগলাম , ইচ্ছে করছিল নাইটিটা উঠিয়ে মামীকে চু*দে দেই , ব্রা টা ছিড়ে ফেলে দু*ধগুলি চু*ষতে থাকি কিন্তু ভয়ের কারণে পারলাম না , ওইদিকে মামীর পাছার সাথে আমার বা*ড়াটা ঘষার কারণে মোটা লম্বা শক্ত হয়ে ওঠেছিল , কিন্তু কেন জানি আমার সন্দেহ হচ্ছিল যে মামি এখনো জেগে আছে , তাই ভয়ে কিছু না করে শুয়ে পড়লাম ,পরের দিন সকালে উঠে আমি মামীর চোখে চোখ মিলাতে পারছি না , আমি আড়াল হয়ে থাকার চেষ্টা করছিলাম , কিন্তু মামি আমার দিকে দুষ্টু চোখে তাকাতে থাকে , এটা দেখে আমি বুঝতে পারি আমার মামির মনে কিছু একটা চলছে , গতকাল তাতে নিশ্চয়ই মামি জেগে ছিল , আর সবকিছু বুঝতে পেরেছিল , কিন্তু এটা জেনে আমি খুশি হব না ভয় পাব সেটা ভেবে পাচ্ছিলাম না ,
সকালের খাবার শুরু হল , অন্যান্য দিনের মতো আজকেউ আমি মামীর নাইটির মধ্যে দিয়ে আড় চোখে মামির দু*ধগুলোকে দেখার চেষ্টা করছিলাম , কিন্তু দেখার সাহস পাচ্ছিলাম না , কিন্তু অনেক প্রচেষ্টা ও সাহস করে যখন দেখলাম তখন আমার চোখ বিশ্বাস করতে পারল না , মামি নাইটির নিচে কোন ব্রা পড়ে নি , মামীর ডাবরা ডাবরা দু*ধগুলো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে , এমন কি দু*ধের বোটাগুলিও কিছুটা দেখা যাচ্ছিল , এই দেখি আমি মামির দু*ধ গুলোর দিকে তাকিয়েই রইলাম , মামি আমার দিকে তাকিয়ে রইল আর মুচকি মুচকি হাসতে লাগে বাজারের মা*গির মত, খাবার শেষ হওয়া মাত্রই মামা কাজে চলে গেল এবং ছোট বোনটি স্কুলে চলে গেল ,
এভাবে কিছুক্ষণ পর ঠিক দুপুর 12-01 টা নাগাত মামি স্নান করতে গেল , ঠিক কিছুক্ষণ পর মামি হঠাৎ আমাকে ডাক দিল ,�মামি – নয়ন আমার কাপড় গুলো সোফাতে রাখা আছে একটু দিয়ে যাও তো�এই কথা শুনে আমি মামির কাপড় গুলো নিয়ে বাথরুমের দিকে গেলাম , বাথরুমে দরজাটাও পুরো খোলা ছিল ,গিয়ে দেখলাম মামি পাতলা ছেঁড়া একটা ছোট গামছা দিয়ে কোনরকম ভাবে শরীরটা ঢেকে রেখেছেন , দু*ধগুলো অর্ধেক বেরিয়ে আছে , আর কোনরকম ভাবে গু*দটা ঢাকা আছে , ফর্সা পা গুলো পুরো দেখা যাচ্ছে, দেখে মনে হচ্ছে গামছাটা এখনই ছিড়ে যাবে , আর সব বেড়িয়ে আসবে , লজ্জায় আমার হাত পা কাঁপা শুরু হয়ে গেল , কাপড় গুলো কোনরকম ভাবে দিয়ে আমি চলে গেলাম ,
কিছুক্ষণ এইসব কথা ভাবার পর বুঝতে পারলাম মামি ইচ্ছা করে ওই জিনিসটা করেছিল , যাতে আমি মামির প্রতি কামুকি হই ,
একটাই সুযোগ ছিল সেটাও চলে গেছে , তারপর ভাবলাম এমন সুযোগ আর আসবে না , কিন্তু আমার কপাল ভালো ছিল , সন্ধ্যার দিকে মামা এবং ছোট বোন মিলে বাজারের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখতে চলে যায় , মামা আমাকে ও মামিকেও যেতে বলে ছিল , কিন্তু মামি যখন বারণ করে দেয় আমিও তখন যাবো না বলে বারণ করে দেই , আমি না করা মাত্রই মামীর মুখে এক মা*গীর মতো দুষ্টুমি হাসি দেখতে পেলাম তখন বুঝে গেলাম যে আমার আরেকটা সুযোগ আছে ,
তারপর কিছুক্ষণ আমরা একে অপরের দিকে কামোকি দৃষ্টিতে দেখতে থাকি এবং মুচকি মুচকি হাসতে থাকি ,এরই মধ্যে কারেন্ট চলে যায় , কারেন্ট চলে যাওয়ার সত্ত্বেও মামি লাইট জ্বালানোর কথা কিছু বলল না চুপচাপ এক জায়গায় দাঁড়িয়ে রইল , ততক্ষণে আমি বুঝে গেলাম এইটাই সেই সুযোগ যেটার জন্য আমি এতদিন অপেক্ষা করছিলাম , অন্ধকার ঘরে কোনরকম ভাবে আমি মামিকে খুঁজে পেলাম , মামির কাছে যাওয়া মাত্রই আমি মামিকে কাছে পেয়ে অন্ধকাররে মামি ডাবরা দু*ধগুলো জোরে জোরে টিপতে থাকি , মামি কোন বাধা দিলো না , আমার টিপাতে মামি আ*হহ ও*হহ করতে থাকে, মামীর গু*ঙ্গানির শব্দ পুরো ঘরে ছড়িয়ে পরে , মামীর গু*ঙ্গানির আওয়াজ শুনে আমি আরো সাহস পেলাম , তখন কাম উত্তেজনায় আমি মামীর ব্রা ছাড়া ঢুলঢুলে নাইটি টা পুরো খুলে দিলাম , এবং ছোট বাচ্চার মত দু*ধ গুলো চু*ষতে লাখলাম , আর বোটা গুলি কে হাত দিয়ে আদর করতে লাগলাম এবং হালকা হালকা কামড় দিতে লাগলো ,
এইসব করতে করতে মামি আমার পরনের হাফ*প্যান্ট টা কখন যে খুলে দিল বুঝতেই পারলাম না ,মামি আমাকে বাধা দিয়ে নীচে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ল , এটা অনুভব করে বুঝতে পারলাম মামি আমার বা*ড়াটা নিজের মুখে নিতে পাগল হয়ে আছে , তখন আমি মামির সাথে একটু দুষ্টুমি করতে লাগলাম , মামি যখনই আমার বা*ড়াটা ধরে মুখে পড়তে যাই আমি আমার হাত দিয়ে বা*ড়াটা সরিয়ে দেই , অন্ধকার থাকার কিছু বুঝতে পারছিল না মামী ,
এভাবে কিছুক্ষণ করার পর মামি রেগেউঠে গিয়ে টর্চ লাইট টা জ্বালিয়ে দেয় , এটা জালা মাত্রই আমি প্রথম আমার মামির ডাবড়া দু*ধগুলো স্পষ্ট দেখতে পেলাম , যে দু*ধগুলো এতক্ষণ আমি অন্ধকারে চু*ষছিলাম সে দু*ধগুলো এখন আমার চোখের সামনে টর্চ লাইটের আলোয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল , মামির মুখ দেখে বুঝা যাচ্ছিল যে মামি কাম উত্তেজনায় পাগল পাগল হয়ে আছে , এবার মামি টর্চের আলোতে বাড়াটাকে শক্ত করে ধরে পক্ করে মুখে পুড়ে নিল ,আমি বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না যে আমার বারা মামির মুখে , মামি চো*ষা দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম , ছোট বাচ্চারা চকলেট যে ভাবে চাটে আমার মামিও আমার বা*ডাটা সেই ভাবে চাটছিল , মনে হচ্ছিল কোন এক স্বর্গের অপ্সরা আমার বারাটা চুষে দিচ্ছে ,
সেই কি চুসা মনে হচ্ছিল আমার সম্পূর্ণ বী*র্য খাবার জন্য পুরো পাগল আছে , মামি আমার লম্বা মোটা বা*ড়াটাকে পুরো মুখে নিতে পারছিল না , কিন্তু তবুও অনেক চেষ্টা করছিল যাতে বারাটা মুখে পুড়তে পারে, ঐদিকে আমি মামির ডাবরা দু*ধগুলো অনবরত টিপেই যাচ্ছিলম , মামির শরীর পুরো ঘামে ভিজে গেছে , কিন্তু কোনভাবেই চু*ষা বন্ধ করছে না , আমার বা*ড়াটা মামি পুরো মুখে পুড়ে নিয়েছিল , মনে হয় গলা পর্যন্ত চলে গিয়েছিল , আমরা দুজনেই চুপ , কোন রকম কথা বলছি না , পুরো ঘর মামির চু*সার আওয়াজে গন গন করছিল আর একটা ছোট্ট লাইটের আলো ছাড়া আর কিছুই নেই ,আমরা শুধু একে অপরের দিকে তাকিয়ে আছি আর কান সুখে হাসছি , মামি চুষছে আর হাসছে
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন